
ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলা উপজেলায় একের পর এক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে প্রাইভেট বা ব্যক্তিমালিকানাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
বিগত বছর গুলোতে যে কয়েকটি খাতে মানুষ ইনভেস্ট করতেন তার মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটি। আর্থিক এবং সামাজিক দুদিক বিবেচনা করে অনেকে ক্লিনিক না করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেছে। আজ এই করোনা মহামারী তাদের বেকায়দায়।
মহামারীর সময় অভিভাবকদের থেকে বেতন আদায় করা কঠিন বা অনেক ক্ষেত্রেই অসম্ভব। আর এসময় শিক্ষকদের এতোদিন নিজস্ব ফান্ড থেকে বেতন দেয়া সম্ভব নয় অনেক মালিকের।
এমনও প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে কয়েকলক্ষ টাকা শিক্ষকদের বেতন হয়। এই বিপুল টাকা প্রতি মাসে টানা ১ বছর চালিয়ে নেয়ার সামর্থ্য নেই বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান পরিচালক বা মালিক পক্ষের।